রবীন্দ্রনাথের মূল যুদ্ধটা ছিল মুসলমানদের বিরুদ্ধে
রবীন্দ্রনাথের সাথে পরকীয়ার | জেরে তাঁর যদি আত্মহত্যা করেছিল | সেই কাদম্বরী দেবী |


- আপডেট সময় : ০৩:৫৫:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ ২৩০ বার পড়া হয়েছে
আসসালামুয়ালাইকুম। নিউজমিডিয়াবিডি.কম সবাইকে স্বাগতম। অভিনয়ে। হাতে একটু সম্মানে বাঁধে ঠাকুর পরিবারের সে। একই। কারণে ভারতের আর এক নতুন দেশে অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন তাঁর বইতে রবীন্দ্রনাথের জন্ম পরিচয় নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। যুক্তি হিসাবে রবীন্দ্রনাথের শারীরিক গঠনের সাথে সাধারণ ভারতীয়দের পার্থক্যটা তিনি সামনে তুলে এনেছেন। এ ছাড়া ঠাকুরবাড়ির নারীদের সাথে যেহেতু ইংরেজদের অবাধ মেলামেশা ছিল সে কারণে অমর্ত্য সেন রবীন্দ্রনাথের ডিএনএ পরীক্ষারও দাবি তুলেছেন। 100 নারীর স্বপ্নের মাধ্যমে ইংরেজদের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলে। রবীন্দ্রনাথের দাদা দ্বারকানাথ ঘোষ নিজের থেকে আইনজীবীরা যেহেতু বেশীরভাগই বেশ আলোড়ন হিসাবে থাকতেন, তাঁদের মনোরঞ্জনের জন্য তাদের ব্যাপক চাহিদা ছিল। তার কারণ ঠাকুরের চাহিদা অনুযায়ী যোগান দিতে শুরু করেছেন। আজকের যে কলকাতার সোনাগাছি যৌন পল্লীতে রয়েছে তার প্রতিষ্ঠাতাও রবীন্দ্রনাথের দাদা ঠাকুর।


হ্যাঁ, দুহাজার 12 সালে আনন্দবাজার পত্রিকায় একটি নিবন্ধ ছাপা হয়েছিল, যেখানে কলকাতায় দ্বারকানাথ ঠাকুর এরকম কমপক্ষে 43 জন বসে থাকার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। যে ব্যবসা রবীন্দ্রনাথের জীবদ্দশায় পর্যন্ত চলমান ছিল। হাসি এক। গোলাম মোর্তজা রচিত একটি ইতিহাস গ্রন্থের অসাধারণ দ্বারকানাথ হয়। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এখন আনন্দবাজার পত্রিকার বাংলা 1400 ছয়ের আসে কার্তিক সংখ্যায় লেখা হয়েছে। তবে চুরি করে সাহিত্য রচনা করে রবীন্দ্রনাথের কবিতা সাহিত্যের উপর মারাত্মক দক্ষতা ছিল। আরও সহজ ভাষায় বললে অশ্লীল সাহিত্যের উপর রবীন্দ্রনাথের দিয়েছিল সত্যি কথা বলতে এই সময় কলকাতার বিশেষ কারণ ছিল 1928 সালে অবতার পত্রিকা রবীন্দ্রনাথের রোগের খবরটা খুব 1:00 গুরুত্ব পায়নি। বলে রাখা ভাল শেষ হচ্ছে জন্য সংক্রান্ত একটি রোগ ও নারীর সাথে শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর পাশাপাশি রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন লেখা তো যৌনতা এবং অন্য ভাষার ব্যবহার পাওয়া যায়।


যেমন তাঁর বিখ্যাত দুই বিষয় কবিতা তিনি লিখেছেন, বুক ভরা মধু বঙ্গের বধূ চন্দনা যায় ঘরে মা বলিতে প্রাণ করে আনচান, চোখে আসে জল হয়। এক সময় প্রতিটা ব্যবসায়ী হয়ে উঠেছিল ঠাকুর পরিবারের প্রধান ব্যবসা ছাড়া পতিতালয়ে আসা খদ্দেরদের চাহিদার কারণে মন্দা এবং আপনার ব্যবসা আরও জমজমাট হয়ে উঠেছিল। কলকাতায় ঠাকুরবাড়িতে মত আর আমি এতটাই সহজলভ্য হয়েছিল যে রবীন্দ্রনাথের সাথে পরকীয়ার জেরে তাঁর যদি আত্মহত্যা করেছিল সেই কাদম্বরী দেবী অতিরিক্ত আফিম খেয়ে আত্মহত্যা করেছিল। তাঁর মৃত্যুর কারণ হিসেবে অতিরিক্ত আবির্ভাব হয় রবীন্দ্রনাথের বিয়ে করার বিষয়টি তাঁর বৌদি কোনও ভাবেই মেনে নিতে পারেনি। যে কারণে দেবীর বিয়ের মাত্র চার মাসের মাথায় তিনি আফিম খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। যাই হোক মদ আফিম আর প্রতিটা ব্যবসাটাকে একের পরে এক ব্যবসা জমিদারি কিনে থাকে। তারা ঠাকুর বিদেশি বাবুদের মনোরঞ্জনের বিনিময়ে সামান্য টাকায় ফুলে ফেঁপে ঠাকুর পরিবার শেষ হয়ে যায় জমিদারবংশ হয়।


এখন উপার্জিত টাকা জমিদারি লাভ করবার পর প্রজাদের পিষে মারতে ছাড়েননি ঠাকুর পরিবার। শচীন অধিকারী শিলাইদহ রবীন্দ্র তথ্য অনুযায়ী পূর্ব পুরুষদের মতো রবীন্দ্রনাথ নিজেও অত্যন্ত নিষ্ঠুর একজন জমিদার ছিলেন। অন্য জমিদারের প্রজাদের কাছ থেকে একবার খাজনা আদায় করল রবীন্দ্রনাথ আটশ 94 সালে ঘোষণা দেন, তারপর তাদেরকে বছরে 212 খাজনা দিতে হবে। জমির খাজনা। পাশাপাশি কালী পুজোর বাধ্যতামূলক প্রজাদের খাজনা দিতে বাধ্য করা হয়। যদিও তাঁর জমিদারিতে বসবাস করা বেশিরভাগ বজায় ছিল অসমান তারপর। তাঁদেরকে পুজোর চাঁদা দিতে বাধ্য করা হয়। প্রজাতি দেশে রবীন্দ্রনাথের লেখালেখি তো জাতি ধর্মের বিদ্বেষ স্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হয়েছে। শুধুমাত্র মুসলমানদের ধর্মকে ছোটো করবার জন্য তিনি অসংখ্য গল্প, কবিতা, উপন্যাস লিখেছেন রবীন্দ্রনাথের সমস্যার জন্য যখন হিসাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। একজন মুসলিম নারীকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে দেখানো হয়েছে হিন্দুধর্ম এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের চরম আকর্ষণ রয়েছে।


রবীন্দ্রনাথ তো বিখ্যাত প্রবন্ধ বিশেষ গুরুত্ব লি|খেছেন দেবদত্ত সকলেই নিজের উপাসনা প্রচলিত করতে চায় গণতন্ত্র প্রভৃতি ধর্মমতের প্রবর্তকেরা নিজের 1:01 পন্থ বাহির করিয়া গিয়াছেন ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করিবার সময়ে মহম্মদ নিজের নাম উচ্চারণ করিতে আদেশ করেন। এভাবে তিনি মুসলমানদের নিয়েও কটাক্ষ করেছেন।
এত সহজে লিখেছেন, জগতের বুকে আল্লাহু আকবার ধ্বনি আসছে। আর অন্যদিকে আজ যোদ্ধারা হিন্দুস্থান রক্ষা করতে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। যখন শব্দের অর্থ হল বর্বর অর্থাৎ মুসলমানেরা বর্বর আর ছাই ভষ্ম মাখা কম হয়নি শেষ হয়। চুক্তিতে বলা হয়েছে, ভোট করাটা যেখানে ধর্ম সেখানে না করাটাই পাপ যে মুসলমান আমাদের ধর্ম নষ্ট করেছে তাদের যারা যুক্ত তাদের বিনাশ করার জন্য।
অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথের মূল যুদ্ধটা ছিল মুসলমানদের বিরুদ্ধে স্বজনপোষণের অসাম্প্রদায়িক কবি রবীন্দ্রনাথ হয় ব্রাহ্মণ রাজা ছাড়া আর কিছু নাই ভাবে পুজো করতে হবে একমাত্র ধর্ম হওয়া এই হচ্ছে রবীন্দ্রনাথের অসাম্প্রদায়িকতার। এখন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে তাদের সকলের জন্য সাম্প্রদায়িকতার অভিযোগ তুলেছিলেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন,মুসলমান বিদ্বেষ। সুস্থ থাকুন এবং News Media BD Post দেখতে থাকুন।


















